Start of অসটরলয-ইলযনড করকট দবনদব Quiz
1. ইংল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে প্রথম টেস্ট ম্যাচটি কবে অনুষ্ঠিত হয়?
- 1865
- 1890
- 1877
- 1880
2. ইংল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে প্রথম টেস্ট ম্যাচটি কোথায় অনুষ্ঠিত হয়?
- লন্ডন, ইংল্যান্ড
- মেলবোর্ন, অস্ট্রেলিয়া
- এডিনবার্গ, স্কটল্যান্ড
- সিডনি, অস্ট্রেলিয়া
3. অস্ট্রেলিয়া এবং ইংল্যান্ড কাদের জন্য কোন প্রতীকী ট্রফি খেলে?
- অ্যাশেস
- ওয়ার্ল্ড কাপ
- গোল্ডেন কাপ
- ত্রিফলা কাপ
4. `দ্য অ্যাশেস` এর কিংবদন্তি কোন বছরে শুরু হয়?
- 1875
- 1890
- 1882
- 1900
5. অস্ট্রেলিয়া ১৮৮২ সালে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে জয়ী হয়েছিল, সেই জয়ের পর কাদের জন্য মক অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া প্রেসে প্রকাশিত হয়?
- দ্য স্পোর্টিং টাইমস
- দ্য টেলিগ্রাফ
- দ্য গার্ডিয়ান
- দ্য সান
6. মক অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় কোন বাক্যটি ব্যবহৃত হয়েছিল?
- `মৃত্যুর পর জীবন শুরু হবে এবং শান্তি আসবে।`
- `নবীন জীবন শুরু হবে এবং আত্মা মুক্তি পাবে।`
- `আত্মা বিদায় নেবে এবং অশ্ব বেঁধে রাখা হবে।`
- `শরীরের দেহ দাহ করা হবে এবং অশ্ব প্রতিষ্ঠা করা হবে।`
7. `দ্য অ্যাশেস` সিরিজে কতবার খেলা হয়েছে?
- 50
- 40
- 73
- 60
8. অস্ট্রেলিয়া কতটি `দ্য অ্যাশেস` সিরিজ জিতেছে?
- 29
- 36
- 34
- 31
9. ইংল্যান্ড কতটি `দ্য অ্যাশেস` সিরিজ জিতেছে?
- 28
- 30
- 34
- 32
10. অস্ট্রেলিয়া ইংল্যান্ডের মাটিতে প্রথম টেস্ট ম্যাচটি কোন বছর জিতেছিল?
- 1878
- 1900
- 1882
- 1890
11. ইংল্যান্ড দলের নেতৃত্বে থাকাকালীন ১৮৮২ সালে অস্ট্রেলিয়ার `অ্যাশেস` ফিরিয়ে আনতে কে নেতৃত্ব দিয়েছিল?
- ইভো ব্লিখ
- মাইকেল বেভান
- লোনি ট্যলর
- জন স্মিথ
12. ১৮৮২ সালে সিরিজের প্রথম টেস্টের ফলাফল কি ছিল?
- অস্ট্রেলিয়া ৯ উইকেটে জয়ী হয়
- অস্ট্রেলিয়া ৫ উইকেটে হারায়
- ইংল্যান্ড ৩ উইকেটে জয়ী হয়
- ইংল্যান্ড ৭ উইকেটে জয়ী হয়
13. ১৮৮২ সালের সিরিজে মোট কতটি টেস্ট ম্যাচ খেলা হয়েছিল?
- পাঁচ
- চার
- তিন
- ছয়
14. ১৮৮২ সালের সিরিজে `দ্য অ্যাশেস` urn কে তৈরি করেছিলেন?
- হেনরি ক্লার্ক
- মেরি লিন্ডসে
- জন স্মিথ
- এলিজাবেথ বেইলি
15. ইংল্যান্ড কোন বছরে ২-১ স্কোরে `দ্য অ্যাশেস` সিরিজ জিতেছিল?
- 1900
- 1888
- 1896
- 1920
16. ১৮৯৪-৯৫ সিরিজে ইংল্যান্ডের নায়ক কেমন ছিল?
- ববি পিল এবং টম রিচার্সন
- রিচার্ড হ্যামিল্টন এবং লিওনার্ড জেমস
- পিটার ক্র্যাপল এবং জন স্মিথ
- হেনরি বেজেল এবং উইলিয়াম মার্চ
17. ১৮৯৪-৯৫ সিরিজের প্রথম টেস্টের ফলাফল কি ছিল?
- ইংল্যান্ড ১০ রানে জিতেছে
- অস্ট্রেলিয়া ৫ উইকেটে জিতেছে
- অস্ট্রেলিয়া ২০ রানে জিতেছে
- ড্র হয়েছে
18. ১৮৯৪-৯৫ সিরিজে ববি পীল কতটি উইকেট নিয়েছিল?
- ২০
- ২২
- ২৭
- ২৫
19. ইংল্যান্ড কোন বছরে ১-০ সিরিজ জিতেছিল?
- 1940
- 1930
- 1905
- 1926
20. ১৯২৬ সালের সিরিজে ১৭২ রানে কাদের অবদান ছিল?
- ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যান এবং কপিল দেব
- জ্যাক হবস এবং হার্বার্ট সাটক্লিফ
- সাচিন টেন্ডুলকার এবং ভিভ রিচার্ডস
- ব্রায়ান লারা এবং শেন ওয়ার্ন
21. ১৯২৬ সালের সিরিজের পরে কোন অধিনায়ককে সব ধরনের অধিনায়কত্ব থেকে বিরক্ত করা হয়েছিল?
- ব্রায়ান লারা
- ইভো ব্লাইখ
- হার্বি কলিন্স
- ডন ব্র্যাডম্যান
22. ২০১৯ সালে বেঞ্জেন স্টোকস কোন ধরনের বুমেরাং ব্যাটিং প্রদর্শন করেছিলেন?
- আক্রমণাত্মক ব্যাটিং
- প্রতিরোধমূলক ব্যাটিং
- স্লো ব্যাটিং
- স্ট্র্যাটেজিক ব্যাটিং
23. ২০১৯ সালের সিরিজের তৃতীয় টেস্টের ফলাফল কি ছিল?
- ইংল্যান্ড ১০০ রান দ্বারা হারিয়েছে
- ম্যাচ ড্র হয়েছে
- ইংল্যান্ড ১৩৫ রান দ্বারা জিতেছে
- অস্ট্রেলিয়া ৫০ রান দ্বারা জিতেছে
24. ১৯৭৪/৭৫ সিরিজে কোন অস্ট্রেলিয়ান পেস বোলাররা ইংল্যান্ডের ব্যাটসম্যানদের শিকার করেছিল?
- জেফ থমসন এবং ডেনিস লিলি
- কেভিন পিটারসেন এবং স্টুয়ার্ট ব্রড
- মাইকেল হোল্ডিং এবং গ্যারি সোবার্স
- উইকেটরক্ষক শেন ওয়াটসন এবং ডেভিড ওয়ার্নার
25. ১৯৭৭ সালের সেন্টেনারি টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার জয়ের মার্জিন কত ছিল?
- ১০ রান
- ৪৫ রান
- ২০ রান
- ৩০ রান
26. ১৯৭৭ সালের সেন্টেনারি টেস্টে কোন খেলোয়াড় ১৭৪ রান করেছে?
- অজয় রাও
- ডেরেক র্যান্ডাল
- সঞ্জয় শ্রীনিবাস
- বিবেক মাস্তান
27. ১৯৭৭ সালের সেন্টেনারি টেস্টে ১১০ রান না হওয়া কোন খেলোয়াড় ছিল?
- রডনি মার্শ
- রিক ম্যাককস্কার
- ডেরেক র্যান্ডাল
- জেফ থমসন
28. কিভাবে ১৯৭৭ সালের সেন্টেনারি টেস্টে মার্শের সাথী হিসেবে ফিরে এসেছিল?
- ডেরেক র্যান্ডাল
- জেফ থমসন
- রডনি মার্শ
- রিক ম্যাককস্কার
29. সেন্টেনারি সিরিজটি কোন বছরে অনুষ্ঠিত হয়েছিল?
- 1980
- 1975
- 1977
- 1985
30. কেরি প্যাকার কোন ধরনের প্রতিযোগিতা তৈরি করেছিলেন যা আন্তর্জাতিক ম্যাচগুলির মোকাবেলা করেছিল?
- ওয়ার্ল্ড সিরিজ ক্রিকেট
- আন্তর্জাতিক টি২০ লীগ
- এশিয়া কাপ ক্রিকেট
- আইপিএল ম্যাচ
কুইজ সফলভাবে সম্পন্ন হল
আপনারা আজ ‘অসটরলয-ইলযনড করকট দবনদব’ সম্পর্কিত কুইজটি সফলভাবে সম্পন্ন করেছেন। এই কুইজের মাধ্যমে অনেক তথ্য ও জ্ঞান অর্জন করেছেন। অসট্রেলিয়ার এই এপ্রিলীয় অঞ্চল এবং করকটের জীববৈচিত্র্য সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান লাভ করেছেন বলে আশা করি।
এই পদ্ধতিতে, আপনি নতুন বিষয়গুলো সম্পর্কে আরও কিছু তথ্য পেয়েছেন। কুইজের প্রশ্নগুলো আপনাকে ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ভাবতে বাধ্য করেছে। এটি আপনার সাধারণ জ্ঞানের ক্ষেত্রকে বিস্তৃত করার সুযোগ তৈরি করেছে। জানার যে কোনও ক্ষেত্রেই আপনার আগ্রহ বাড়াতে সাহায্য করবে।
আমরা আপনাকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি, পরবর্তী বিভাগটিতে যেতে। সেখানে ‘অসটরলয-ইলযনড করকট দবনদব’ সম্পর্কিত আরও তথ্য রয়েছে। এটি আপনার শেখার স্রোতকে অব্যাহত রাখবে। তথ্যের গভীরে প্রবেশ করুন এবং আরও জানতে পারেন।
অসটরলয-ইলযনড করকট দবনদব
অসটরলয-ইলযনড করকটের ইতিহাস
অসটরলয-ইলযনড করকট বা অস্ট্রেলিয়ান গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ বিশ্বের সেরা তীর ও সমুদ্রের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। এর উৎপত্তি প্রায় ২৫ মিলিয়ন বছর আগে। প্রথম দিকে, এটি বিভিন্ন প্রজাতির মৎস্য, ক্ষুদ্র প্রাণী এবং সামুদ্রিক উদ্ভিদের বাসস্থল ছিল। এই অঞ্চলের বাইলেও ইতিহাস উল্লেখযোগ্য। একাধিক আদিবাসী গোষ্ঠী এর পানির মধ্যে জীবন কাটিয়েছে।
অসটরলয-ইলযনড করকটের জৈবিক বৈচিত্র্য
এই অঞ্চলে প্রচুর জাতের জলজ ও স্থলজ প্রাণী পাওয়া যায়। এখানে প্রায় ১৫০০ প্রজাতির ছাতার মতো প্রাণী রয়েছে। এছাড়াও, ৪০০০ প্রজাতির মৎস্য এবং ৩০০ প্রজাতির কারল এবং ৩০০ প্রজাতির মৌমাছি পাওয়া যায়। জলজ উদ্ভিদও বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো বাস্তুতন্ত্রের জন্য অতি প্রয়োজনীয়।
রক্ষণের প্রয়োজনে সামুদ্রিক পরিবেশ
অস্ট্রেলিয়ান গ্রেট ব্যারিয়ার রিফের রক্ষায় আন্তর্জাতিক চাপ রয়েছে। মাছ ধরা এবং পর্যটন গতিবিধি এই অঞ্চলের পরিবেশের উপর চাপ সৃষ্টি করে। আবহাওয়াগত পরিবর্তনের ফলে এটি আরো ভয়াবহ হয়ে উঠেছে। পরিষ্কার জল, প্রাকৃতিক নির্মাণ এবং জীববৈচিত্র্য রক্ষা করা জরুরি।
অসটরলয-ইলযনড করকটের পর্যটন শিল্প
এই অঞ্চল বিশ্বজুড়ে অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। প্রতি বছর প্রায় দুই মিলিয়ন পর্যটক এখানে আসেন। তারা ডাইভিং, স্কুবা ডাইভিং, এবং নৌ-ভ্রমণের মাধ্যমে প্রকৃতির সেই অনন্য সৌন্দর্য উপভোগ করেন। পর্যটনের ওপর ভিত্তি করে স্থানীয় অর্থনীতি বৃদ্ধি পাচ্ছে।
বিজ্ঞান ও গবেষণা
অস্ট্রেলীয় গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ গবেষণার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র। এখানে পরিবেশবিদ, জীববিজ্ঞানী, এবং সমুদ্র গবেষকরা কাজ করেন। তারা এই অঞ্চলের জীববৈচিত্র্য, জলবায়ু পরিবর্তন, এবং মানুষের প্রভাবের ওপর গবেষণা করেন। তাদের গবেষণা আমাদের গ্রহের পরিবেশের জন্য দায়বদ্ধতার নতুন দিগন্ত খুলে দেয়।
What is the Australian Island Cockatoo?
The Australian Island Cockatoo is a species of cockatoo native to certain islands off the eastern coast of Australia. This bird is notable for its striking plumage and strong personality. It mainly inhabits forested areas and is known for its vocalizations and social behavior. These cockatoos exhibit a range of colors, often featuring brilliant whites, yellows, and blacks.
How does the Australian Island Cockatoo adapt to its environment?
This cockatoo has developed several adaptations to thrive in its habitat. Its strong beak is perfect for cracking open tough seeds and nuts. Additionally, its social structure allows for cooperative foraging and predator avoidance. The bird’s loud calls serve not only for communication but also to establish territory and attract mates.
Where can you find the Australian Island Cockatoo?
The Australian Island Cockatoo primarily resides on islands in the eastern part of Australia. Specific locations include areas within the Great Barrier Reef and nearby coastal regions. Habitats often consist of eucalyptus forests and mangroves, providing ample food sources and nesting sites. This unique locale offers protection from some terrestrial predators.
When is the breeding season for the Australian Island Cockatoo?
The breeding season for the Australian Island Cockatoo usually occurs in the spring and early summer, typically from September to January. During this period, males engage in elaborate courtship displays to attract females. Nests are usually hollowed out in tree trunks, where females lay their eggs and incubate them for about 30 days.
Who is studying the Australian Island Cockatoo and why?
Ornithologists and conservation biologists are among those studying the Australian Island Cockatoo. Their focus is on understanding the bird’s behavior, ecology, and conservation status. This research is crucial, as habitat destruction and climate change pose significant threats to their populations. By studying these cockatoos, scientists aim to develop effective conservation strategies.